ঢাকা রবিবার, ১২ই মে ২০২৪, ৩০শে বৈশাখ ১৪৩১


ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা সবসময়ই চ্যালেঞ্জিং


১৮ জানুয়ারী ২০১৯ ১০:১৯

আপডেট:
১৮ জানুয়ারী ২০১৯ ১০:৩০

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) 'ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা' বিষয়ক আলোচনা সভা

ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা সবসময়ই চ্যালেঞ্জিং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) 'ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা' বিষয়ক আলোচনা সভায় মন্তব্য করেন বক্তারা। আজ বৃহস্পতিবার(১৭ জানুয়ারী) কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের আয়োজনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ বেলাল হোসাইন বলেন, "ক্যাম্পাস সাংবাদিকতাকে বলা হয় সাংবাদিকতার আঁতুড়ঘর। সত্য ও নিষ্ঠার সাথে স্বার্থহীনভাবে ক্যাম্পাস সাংবাদিকেরা বস্তুনিষ্ঠার সাথে সংবাদ প্রকাশ করে থাকেন যা প্রশংসার দাবি রাখে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি শতাব্দী জুবায়েরের সভাপতিত্বে ও সহ-সভাপতি নাহিদ ইকবালের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. বেলাল হোসাইন এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহবুবুল হক ভূঁইয়া ও সিমু দে। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নবনিযুক্ত প্রভাষক কাজী এম আনিসুল হক, আলী আহসান, মাহমুদুল হাসান রাহাত ও অর্ণব বিশ্বাস। অন্যান্যদের মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সদস্য ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণমাধ্যম উপদেষ্টা মাহবুবুল হক ভূঁইয়া বলেন," ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা সবসময়ই অনেক চ্যালেঞ্জিং। কেননা ক্যাম্পাস সাংবাদিকতায় নানা পক্ষের চাপ থাকে। সব চাপ উতরে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার ধারা প্রতিষ্ঠা করতে প্রেসক্লাব ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।"

সংগঠনটির সভাপতি শতাব্দী জুবায়ের বলেন, "প্রেসক্লাব সবসময়ই সত্য নির্ভয়ে প্রকাশের ব্রত নিয়েই কাজ করেছে। প্রেসক্লাব কখনো অসত্যের তাবেদারিতে ব্যস্ত ছিলনা। আশা রাখছি সত্যের জয় হবে, সাংবাদিকতার জয় হবে।"
এছাড়াও অন্যান্য বক্তারা ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে নানা দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন।

আলোচনা সভায় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নবনিযুক্ত চার প্রভাষক এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন সদস্য ও সহযোগী সদস্যদের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি বরণ করে নেওয়া হয়।