ঢাকা শুক্রবার, ১লা আগস্ট ২০২৫, ১৮ই শ্রাবণ ১৪৩২


কোন অপরাধ ছাড়াই ৪ ঘন্টা হাজতে আটকে রাখলেন সাংবাদিক ছামিউল আলমকে


প্রকাশিত:
১ আগস্ট ২০২৫ ০০:২২

 

শেরপুর চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজেট্রেট সুলতান মাহমুদ আলোকিত বাংলাদেশের শেরপুর জেলা প্রতিনিধি তার ক্ষমতার অপব্যাবহার করে ৪ ঘন্টা হাজতখানায় আটকে রেখে তার সুবিধামত মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেন।

এ ঘটনায় সাংবাদিক মোঃ ছামিউল আলম জানান, আমি গত ০২-০৬-২০২৫ ইং তারিখে শেরপুর চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সুলতান মাহমুদ এর সাক্ষরে একটি বিজ্ঞাপন আলোকিত পত্রিকায় পাই সেই বিল কিছু দিন আগে আমার হাতে পাই তা থেকে আমি ঐ বিচারকের জন্য ২ কেজি ছানার পায়েস নিয়ে যাই তাতক্ষনাত জহুরের নামাজের সময় হওয়ার জন্য আমি এজলাস চলাকালিন সময়ি তার অফিস সহায়ক রাসেলের কাছে রেখে যাই। আমি নামাজ পড়া অবস্থায়ে তারি আফিস সহায়ক তাজুল ইসলাম আমাকে সুলতান মাহমুদের অফিসে আসার জন্য ফোন দেন। আমি নামাজ শেষ করে তার অফিসে যাই সেখানে তার বেঞ্চ সহকারী মোঃমাজহারুল ইসলাম ও তার স্টেনো মোঃরোফ উপস্থিত ছিলেন। তাদের সামনে সে আমাকে জিজ্ঞেস করেন হাতে কি এটা আমি বলি স্যার এটা আমাদের শেরপুরের জামিয়ার ছানারপায়েস আপনার জন্য হাদিয়া নিয়ে আসছিলাম যদি আপনি নেন তাহলে নিবেন না হলে আমি নিয়ে চলে যাব। উনি আমার কথার কোন উত্তর না দিয়ে তার সুবিধা মত পুলিশ দিয়ে আমাকে শেরপুর জজ কোর্ট আদালতের গাড়ত খানায় ৪ থেকে ৫ ঘন্টা আটকে রাখে।

ঐ কোর্ট এর অনেক উকিল, শেরপুরের সাংবাদিকদ ও কোর্ট পুলিশের সহায়তায় আমাকে ছাড়া কিন্তুু তার সুবিধামত মুচলেকা রাখে যে আমি মামলার ধার্য তারিখ ছাড়া কোর্ট প্রাঙ্গনে আসতে পারবনা। ইতি মধ্যে সে আমার একটা মামলার ৭ জন আসামির মধ্যে ৫ জনকে খালাস দিয়ে মাত্র ২ জনকে সাজা দিয়েছে ১ জনকে মাত্র ১ বছর ও ১ জনকে মাত্র ৬ মাস- যেখানে ৪ থেকে ৫ জনের দীর্ঘ মেয়াদি সাজা হওয়ার কথা। আমি একজন সাংবাদিক হিসেবে এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছি।