ঢাকা দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন আজ

আজ সোমবার (১১ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন।
সকাল ১১টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এ সম্মেলন শুরু হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
১৪ বছর পর হতে যাচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজধানীর ঢাকার একাংশের সম্মেলন। বহুল প্রতিক্ষিত এ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সংগঠনটি। ২০০৬ সালের ৩১ মে সবশেষ সংগঠনটির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মাধ্যমে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন শুরু হচ্ছে। দক্ষিণের পর পরশু মঙ্গলবার একইস্থানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। তবে, আগামী ১৬ নভেম্বর স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের পর একযোগে কেন্দ্র এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের কমিটি ঘোষণা করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে সম্মেলন শেষ সময়ে এসে মহানগরের পদপ্রত্যাশীরা নিজেদের গ্রহণযোগ্যতা ও যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য ছুটছেন সংশ্লিষ্ট নেতাদের কাছে। পদপ্রত্যাশীরা বলছেন, আগামীতে সৎ, যোগ্য ও পরীক্ষিত নেতারা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দায়িত্ব পেলে সংগঠনটি আরো বেশি গতিশীল হবে এবং সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হয়ে সরকারের উন্নয়নের সহযোগী হিসেবে কাজ করতে পারবে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য আলোচনায় আছেন ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনিসুর রহমান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, তারিক সাঈদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান রানা, স্বেচ্ছাসেবক লীগ দক্ষিণের সমবায় সম্পাদক এইচ এম কামরুল হাসান আইয়ুব।
এদিকে, কামরুল হাসান রিপন বিরোধী দলের সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন এবং এক-এগারোর সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সে সময় রিপন-রোটন কমিটির কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সম্মেলনে সভাপতি প্রার্থী হিসেবে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে ছিলেন কামরুল হাসান রিপন।