ঢাকা শনিবার, ১০ই মে ২০২৫, ২৮শে বৈশাখ ১৪৩২


জাতীয় যুব দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত


৩১ অক্টোবর ২০২৪ ১৫:২৬

আপডেট:
১০ মে ২০২৫ ১৬:২৭

বুধবার ৩০ অক্টোবর ২০২৪ খি: ঢাকায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় যুব দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

সংবাদ সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রেজাউল মকছুদ, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) ড. গাজী মো: সাইফুজ্জামান। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাসহ প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, পার্ট টাইম হিসেবে শিক্ষার্থীরা চার ঘণ্টা করে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করবে। প্রত্যেক সেক্টরেই ছাত্রদের কাজের সুযোগ দেওয়া হবে। আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে তাদের এখন থেকেই প্রস্তুত করা হচ্ছে। এক হাজার যুবক নিয়ে ট্রাফিক সচেতনতামূলক একটি কোর্স করানো হয়। সেখান থেকেই ৭০০ জন যোগ দিচ্ছেন।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জানান, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে প্রাথমিকভাবে ৩০০-৪০০ জন নেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে ৭০০ জনের নিয়োগ হবে। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে তারা কাজ করবে। সকাল এবং বিকেল এই দুই সময়ে যানজট বেশি থাকে তাই ৪ ঘণ্টা করে তারা এই সময়ে কাজ করবেন। ছাত্রদের পড়াশোনা শেষ হলে তাদের আগ্রহ থাকলে তাদের স্থায়ীকরণের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ফুল টাইম নিলে সরকারের অর্থ বেশি লাগবে। পার্ট টাইম হিসেবে নিলে শিক্ষার্থীদেরও আয়ের ব্যবস্থা হলো। বিশ্বের উন্নত অনেক দেশেই শিক্ষার্থীদের সরকারি বিভিন্ন কাজে সুযোগ দেওয়া হয় বলেও জানান উপদেষ্টা।

এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন,সারা দেশে ২৬ লাখ গ্রাজুয়েট বেকার রয়েছে। আর মোট বেকারের সংখ্যা ১ কোটি ১৮ লাখ। আগামী ২ বছরে ৫ লাখ যুবককে কর্মসংস্থান করার উদ্যোগ নেবে সরকার এবং ৯ লাখ যুবককে ট্রেনিং দেওয়া হবে। তিনি জানান, সারা দেশে ৬৪টি খাল পরিষ্কার করবে যুব ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এরই অংশ হিসেবে ঢাকার রামপুরা-জিরানী খাল পরিষ্কার করা হবে।