ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩শে এপ্রিল ২০২৪, ১১ই বৈশাখ ১৪৩১


মাদারীপুরে নৌকার মাঝি বিতর্কিতরা!


১২ অক্টোবর ২০২১ ১৬:৫৩

আপডেট:
২৩ এপ্রিল ২০২৪ ২২:৪০

মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২৩ জনের নাম সুপারিশ করেছিল উপজেলা আওয়ামী লীগ। কিন্তু তাঁদের মধ্য থেকে একজনও দলীয় মনোনয়ন পাননি। দলীয় মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের মধ্যে বিতর্কিত বিএনপি জামাআত ও দল থেকে বহিষ্কৃত ব্যক্তিও রয়েছেন। দলীয় সূত্র জানায়, গত রোববার আওয়ামী লীগের

মনোনয়ন বোর্ডের সভায় ডামার উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ আছে। কাজিবাকাই মনোনয়ন পাওয়া সাইদুল ইসলামকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

গোপালপুর ইউনিয়নে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে মো. দেলোয়ার হোসেনকে। ২০১৮ সালের শেষের দিকে দলীয় শৃখলা ভঙ্গের অভিযোগে তাঁকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক থেকে বহিষ্কার করা হয়।

ডাসার ইউনিয়নে মনোনয়ন পেয়েছেন রেজাউল করিম শিকদার। তিনি কালকিনি উপজেলা বিএনপির সহ শ্রমবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। আওয়ামী লীগে যোগ দিলেও তিনি কোনো দলীয় পদে নেই।

বালিগ্রাম ইউনিয়নে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে ডাসার থানা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সহসভাপতি ইসতিয়াক হোসেন খানকে। তিনি বালিগ্রাম ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির খানের ছেলে। ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে জাকির খান আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিজয়ী হন।

নবগ্রাম ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান বিভূতিভূষণ বাড়ৈকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তিনি নবগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ডামার উপজেলা ঘোষণা হওয়ার পর ডাসার থানায় আওয়ামী লীগের একটি অংশের নেতা-কর্মীকে নিয়ে আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

চান মিয়া সিকদার (অনুপ্রবেশ কারি) চরদৌলতখান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা বাবুল বেপারী এবং আওয়ামিলীগ নেতা ইউপি সদস্য করমআলী চোকদারকে হত্যা মামলার আসামী ও মুল পরিকল্পনাকারি।
খালেদাজিয়ার উপদেষ্টা ড.আর এ গনির সাবেক ব্যাক্তিগত গাড়ি চালক।

করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন এই নেতা। ডাসার আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'আমাদের পাঠানো প্রস্তাব থেকে একজনকেও মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। যাঁদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকে বিতর্কিত।' মনোনয়ন পাওয়া পাঁচজন বলেন, যোগ্যতা ও জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে তাঁদের মনোনয়ন