ঢাকা শনিবার, ১৮ই মে ২০২৪, ৫ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১


বিয়ে করেই কোটিপতি

প্রতারক এক নিঃস্ব অনেক


২৬ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৩:৪৩

আপডেট:
২৬ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৪:৫৯

মো.মকসুদুর রহমান আকন ঢাকাতে নাম রাখছে দিপু রহমান জেলা বরিশাল থানা, মুলাদী বাটামারা ইউনিয়ন গ্রাম সেলিম পুর ৬ নং ওয়ার্ডে মাজেদ চকিদারের ছেলে। তার বিরুদ্ধে রয়েছে বিভিন্ন অভিযোগ ।


অনুসন্ধানে জানা যায়, মকসুদুর রহমান আকন তার রয়েছে প্রতারক চক্রের সিন্ডিকেট যে সিন্ডিকেট চক্রের প্রধান তিনি । তার কাজ হচ্ছে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে বিয়ে করা । বিয়ের পর তার কাছ থেকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া।

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, তার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মামলা । এপর্যন্ত তিনি অর্ধশত বেশি বিয়ে করেছেন । রয়েছে ইয়াবা ব্যবসা। বিভিন্ন চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা।প্রতারণার টাকা দিয়ে এখন তিনি এলাকায় বিশাল ক্ষমতাশালী
গড়েছেন টাকার পাহাড় । লিখিয়েছেন কোটিপতির খাতায় নাম।

 


সূত্রে আরো জানা যায়, ঢাকায রয়েছ চিটিং ব্যবসা এবং এর নাম ৮০ ডি । রয়েছে এর বিশাল একটি সিন্ডিকেট । এই সিন্ডিকেটের কাজ হচ্ছে মেয়েদের ছবি ভিন্ন কারণ দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেযওয়া ।

প্রতারক মকসুদুর রহমানের ঘরে রয়েছে তিনটি বউ বর্তমান দুই বউ এখনো গ্রামের বাড়িতে থাকে । এলাকায় রয়েছে বিশাল সুপার মার্কেট ।যার দাম দুই কোটি টাকা ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রথমে প্রেমের ফাদেঁ ফেলে বিয়ে করে তারপর প্রতারক সিন্ডিকেটের ভিতর থেকে কেউ ভাই , কেউ বোন হয় তারপর বিয়ে করে কৌশলে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ছিটকে পড়ে। বন্ধ করে দেন সব ধরণের যোগাযোগ। এইভাবে তিনি প্রতারণা করে কোটি বনে যান।

নাম প্রকাশে স্থানীয়রা জানান, একজন পেশাদার প্রতারক। সে অনেকের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্যবসার কথা বলে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছে। জানা গেছে, প্রথমে প্রতারণা করে বিয়ে করে। পরবর্তী বিবাহিত স্ত্রীর সাথে তার ব্যবসার ব্লগে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার কথা উল্লেখ করেন। এ নিয়ে তার সঙ্গে তার সখ্যও গড়ে ওঠে। পরে বেশি লাভের প্রলোভন দেখিয়ে তার ব্যবসায় বিনিয়োগ করার আহ্বান জানায়। তার এই আহ্বানে টাকা যে-ই বিনিয়োগ করে, তাকেই শেষ পর্যন্ত ধরা খেতে হয়। বিনিয়োগের টাকা আত্মসাৎ করাই তার লক্ষ্য। পরবর্তী তিনি পালিয়ে যান। মোবাইল সিম বন্ধ করে দেন। ফেসবুক থেকে করে দেন ব্লক।