প্রশাসন এর গণধারণা ও বাস্তবিক রূপ

আমরা আমাদের দৈনন্দিন কথোপকথনে প্রশাসন' শব্দটির নানান অপপ্রয়োগ/ ভুল প্রয়োগ লক্ষ্য করে থাকি। যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যক্তিগত রোষের প্রত্যক্ষ প্রতিফলন।
যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত একজন শিক্ষক তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এভাবে-
'প্রশাসন তো আগেও হয়রানি করত এখনো করছে। আগেও মামলা নিতে গরিমসী করত, এখনও নিতে চায় না। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আগেও টাকা ছাড়া দিত ना এখনোना...
আরেকটি ভিন্ন উদাহরণ দেয়া যাক। এক গ্রুপে জনৈক ব্যক্তির মন্তব্য
কাল এই রাস্তায় দুইবার ছিনতাই হইছে, প্রশাসনকে ফোন দেয়া হলো, কেউ আসে না...
উপরের দুইটি অভিযোগের সত্য মিথ্যার বিচারে আমি আগ্রহী না। কথা বলব ভিন্ন ইস্যুতে-
প্রথমে আসি এই যে 'প্রশাসন' শব্দ টা সাধারণ মানুষের কাছে কি ধারণা তৈরি করে? অর্থাৎ প্রশাসন বলতে জনসাধারণ কী বুঝে। উপরের দুইটি ঘটনাতেই বিষয়টি স্পষ্ট যে এখানে সাধারণভাবে লোক প্রশাসন বলতে যা বোঝাচ্ছে, তা আসলে পুলিশ বাহিনী।
এই প্রশাসন কোনোভাবেই 'প্রশাসন ক্যাডার সার্ভিস' কে বোঝায় না। লোকজন প্রায়ই থানার ওসি থেকে শুরু করে সবাইকে গণনাম 'প্রশাসন বলে থাকে
যার কারণে 'প্রশাসন ক্যাডার সার্ভিসের ব্যাপারে সবার মনে একটা বিরূপ ধারণা তৈরি হয়ে আছ্যে
আরও একটু গভীরে যাওয়া যাক প্রশাসন (Administration) শব্দটি অনেক সময় বিভিন্ন দপ্তর তাদের কার্যক্রমের সাথে সংযুক্ত করে। যেমন- রাজস্ব প্রশাসন, কর প্রশাসন, শিক্ষা প্রশাসন। প্রশাসন বা General Administration বলতে কেবল প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাগণ কর্তৃক সম্পাদিত কাজকেই বুঝাবে। বলাই বাহুলা যে, অনেক শিক্ষিত লোকের মাঝেও বিষয়টি নিয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে।
সাব রেজিস্টারের কার্যালয়সমূহ আইন ও বিচার বিভাগের আওতাধীন। সব ধরনের দলিলের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম সম্পাদন করা এই দপ্তরের কাজ। অন্যান্য দলিলের পাশাপাশি জমির দলিলও তারা রেজিস্ট্রেশন করে থাকে।
দলিলে দাতা গ্রহীতার জমির তফসিল অর্থাৎ জমির পরিমাণ, দাগ, খতিয়ান, শ্রেণি প্রস্তুতি কি হবে সেটা একান্তই দাতা-গ্রহীতা, দলিল লেখক, সাব রেজিস্ট্রারের বিষয়। অতঃপর সম্পাদিত এই দলিল দিয়ে নামজারির জন্য ভূমি অফিসগুলোতে আবেদন করেন জনসাধারণ।
প্রথমেই বলে রাখা আবশ্যক, যেহেতু দলিল সম্পাদন অথবা দলিল সংশোধন ভূমি অফিসের বিষয় নয় সেজন্য দলিলে ভুল থাকলে তার দায়ভারও ভূমি অফিসের উপর বর্তায় না। দলিলে কোনো ধরনের ভুল থাকলে অথবা দলিল ও রেকর্ডে (ভূমি অফিসে সংরক্ষিত থাকে) জমির তফসিল এ যদি মিল না থাকে সেক্ষেত্রে জমির নামজারিতে জটিলতা হয় এবং ক্ষেত্র বিশেষে নামজারির আবেদনটি বাতিল করে দেয়া হয়। অনেক দাতা হিস্যার বাইরে হস্তান্তর করেন, অর্থাৎ তার প্রাপ্য অংশের চেয়ে আংবদিত জমির পরিমাণ বেশি থাকে সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত জমির নামজারি সম্ভব হয় না। অনেক ব্যক্তি এ বিষয়টি বুঝতে না পেরে মন্তব্য করেন যে, সাব রেজিস্ট্রার দলিল করেছে কিন্তু তুমি অফিস নামজারি দিচ্ছে না। অথচ রেকর্ডের বাইরে কিছু করার সুযোগ ভূমি অফিসের নেই।
ভূমির কেবল রেকর্ড হালকরণ বা নামজারির অংশটুকু এসি ল্যান্ড বা ভূমি অফিসসমূহ করে থাকে। এর বাইরে জরিপের কাজ জরিপ অধিদপ্তর, ওয়ারিশ সনদ, জন্ম নিবন্ধন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ, জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন অফিসসমূহ প্রদান করে থাকে এবং এই প্রত্যেকটি ডকুমেন্ট নামজারির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত।
কাগজপত্রের সমস্যা থাকলে নামজারি নামঞ্জুর হৃব এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যে কাগজে সমস্যা তা ভূমি অফিসের আওতাধীন নয়। এক্ষেত্রে অনেক সময় সেবাপ্রত্যাশীগণ ভূমি অফিসের প্রতি ক্ষুদ্ধ হয়ে থাকেন। অথচ আবেদন ও কাগজপত্র যথাযথ হয়ে থাকলে ভূমি সেবা প্রদান শতভাগ ক্ষেত্রেই পাওয়া সম্ভব
পাসপোর্ট অফিস ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর এর আওতায় কাজ করে থাকে। উপজেলা নির্বাচন অফিস নির্বাচন কমিশনের আওতায় কাজ করে। প্রত্যেক দপ্তর ই স্ব স্ব নিয়মকানুনের আওতায় চলে। শুধু মাত্র এই অফিস থেকে প্রদত্তবসেবা সংক্রান্ত কোন সমস্যা হলেই তারা বিষয়টি সমাধান করে থাকেন। ব্যক্তির আবেদন কীভাবে গ্রহণ হবে, কি কি কাগজ লাগবে তা সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহ দেখেন, এখানে সেবা প্রদান পর্যায়ের কোন কাজ প্রশাসন ক্যাডারের কোন কর্মকর্তা করেন না।
আবার বরুন আপনি ভোটার আইডি করাতে গিয়েছেন বা সংশোধন করতে গিয়েছেন। এই দফতরের দায়িত্বে যিনি আছেন তিনি উপজেলা/সার্কেল/জেলা নির্বাচন অফিসার। কিন্তু আপনি তার বিরুদ্ধেও অভিযোগ টানছেন-
'প্রশাসনের লোকেরা কাম ফালাইয়া রাখে... আইডির কাম *** মিলেও হয় না
কাজের পত্তি নিয়ে প্রশ্ন এখানে তুলছি না। এখানে যারা কাজ করছেন তারাও আসলে প্রশাসন ক্যাডার সার্ভিসের কেউ নয়...
এবার আসি BRTA, নিরাপদ খানা, ভোক্তা অধিকার, পরিবেশ অধিদফতর, সাধারণভাবে এই অফিসগুলোর নিজেদের জনবল থাকে,
একজন সহকারী পরিচালক অফিসের দায়িত্বে থাকেন (বিভাগীয় পর্যায়ের অফিস ছাড়া কিংবা পোস্ট
যদি ম্যাজিস্ট্রেট এর থাকে সেটা ছাড়া)।
কিন্তু আমরা প্রায় ই এই অফিসগুলোকেও 'প্রশাসন' এর মনে করে অজান্তেই হয়ত ভুল করে থাকি
বিসিএস প্রশাসন বলতে যাদের বোঝায় মোটা দাগে তাদের কর্মস্থল, মাঠ প্রশাসনে- জেলা পর্যায়ে ডিসি অফিসে ডিসি, এভিসি, সিনিয়র সহকারী কমিশনার, সহকারী কমিশনার হিসেবে, উপজেলায় ইউএনও, এসিল্যান্ড বিভাগীয় পর্যায়ে কমিশনার অফিসে ম্যাজিস্ট্রেট। কখনও জেলা পরিষদ কিংবা পৌরসভার বিশেষ দায়িত্বেও প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তার কর্মরত থাকেন। আবার বিশেষ সংস্থার ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবেও (যেমন সিটি করপোরেশন/ রাজউক। ভোক্তা অধিকার/এয়ারপোর্ট/বন্দর ইত্যাদি) প্রশাসন এর কর্মকর্তাগণ নিয়োজিত থাকেন।
আমরা আমাদের দৈনন্দিন কথোপকথনে প্রশাসন' শব্দটির নানান অপপ্রয়োগ/ ভুল প্রয়োগ লক্ষ্য করে থাকি। যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যক্তিগত রোষের প্রত্যক্ষ প্রতিফলন।
যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত একজন শিক্ষক তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এভাবে-
'প্রশাসন তো আগেও হয়রানি করত এখনো করছে। আগেও মামলা নিতে গরিমসী করত, এখনও নিতে চায় না। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আগেও টাকা ছাড়া দিত ना এখलেा ना...
আরেকটি ভিন্ন উদাহরণ দেয়া যাক।
এক গ্রুপে জনৈক ব্যক্তির মন্তব্য
কাল এই রাস্তায় দুইবার ছিনতাই হইছে, প্রশাসনকে ফোন দেয়া হলো, কেউ আসে না...
উপরের দুইটি অভিযোগের সত্য মিথ্যার বিচারে আমি আগ্রহী না। কথা বলব ভিন্ন ইস্যুতে-
প্রথমে আসি এই যে 'প্রশাসন' শব্দ টা সাধারণ মানুষের কাছে কি ধারণা তৈরি করে? অর্থাৎ প্রশাসন বলতে জনসাধারণ কী বুঝে। উপরের দুইটি ঘটনাতেই বিষয়টি স্পষ্ট যে এখানে সাধারণভাবে লোক প্রশাসন বলতে যা বোঝাচ্ছে, তা আসলে পুলিশ বাহিনী।
এই প্রশাসন কোনোভাবেই 'প্রশাসন ক্যাডার সার্ভিস' কে বোঝায় না। লোকজন প্রায়ই থানার ওসি থেকে শুরু করে সবাইকে গণনাম 'প্রশাসন বলে থাকে
যার কারণে 'প্রশাসন ক্যাডার সার্ভিসের ব্যাপারে সবার মনে একটা বিরূপ ধারণা তৈরি হয়ে আছ্যে
আরও একটু গভীরে যাওয়া যাক
প্রশাসন (Administration) শব্দটি অনেক সময় বিভিন্ন দপ্তর তাদের কার্যক্রমের সাথে সংযুক্ত করে। যেমন- রাজস্ব প্রশাসন, কর প্রশাসন, শিক্ষা প্রশাসন। প্রশাসন বা General Administration বলতে কেবল প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাগণ কর্তৃক সম্পাদিত কাজকেই বুঝাবে। বলাই বাহুলা যে, অনেক শিক্ষিত লোকের মাঝেও বিষয়টি নিয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে।
# সাব রেজিস্টারের কার্যালয়সমূহ আইন ও বিচার বিভাগের আওতাধীন। সব ধরনের দলিলের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম সম্পাদন করা এই দপ্তরের কাজ। অন্যান্য দলিলের পাশাপাশি জমির দলিলও তারা রেজিস্ট্রেশন করে থাকে।
দলিলে দাতা গ্রহীতার জমির তফসিল অর্থাৎ জমির পরিমাণ, দাগ, খতিয়ান, শ্রেণি প্রস্তুতি কি হবে সেটা একান্তই দাতা-গ্রহীতা, দলিল লেখক, সাব রেজিস্ট্রারের বিষয়। অতঃপর সম্পাদিত এই দলিল দিয়ে নামজারির জন্য ভূমি অফিসগুলোতে আবেদন করেন জনসাধারণ।
প্রথমেই বলে রাখা আবশ্যক, যেহেতু দলিল সম্পাদন অথবা দলিল সংশোধন ভূমি অফিসের বিষয় নয় সেজন্য দলিলে ভুল থাকলে তার দায়ভারও ভূমি অফিসের উপর বর্তায় না। দলিলে কোনো ধরনের ভুল থাকলে অথবা দলিল ও রেকর্ডে (ভূমি অফিসে সংরক্ষিত থাকে) জমির তফসিল এ যদি মিল না থাকে সেক্ষেত্রে জমির নামজারিতে জটিলতা হয় এবং ক্ষেত্র বিশেষে নামজারির আবেদনটি বাতিল করে দেয়া হয়। অনেক দাতা হিস্যার বাইরে হস্তান্তর করেন, অর্থাৎ তার প্রাপ্য অংশের চেয়ে আংবদিত জমির পরিমাণ বেশি থাকে সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত জমির নামজারি সম্ভব হয় না। অনেক ব্যক্তি এ বিষয়টি বুঝতে না পেরে মন্তব্য করেন যে, সাব রেজিস্ট্রার দলিল করেছে কিন্তু তুমি অফিস নামজারি দিচ্ছে না। অথচ রেকর্ডের বাইরে কিছু করার সুযোগ ভূমি অফিসের নেই।
ভূমির কেবল রেকর্ড হালকরণ বা নামজারির অংশটুকু এসি ল্যান্ড বা ভূমি অফিসসমূহ করে থাকে। এর বাইরে জরিপের কাজ জরিপ অধিদপ্তর, ওয়ারিশ সনদ, জন্ম নিবন্ধন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ, জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন অফিসসমূহ প্রদান করে থাকে এবং এই প্রত্যেকটি ডকুমেন্ট নামজারির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত।
কাগজপত্রের সমস্যা থাকলে নামজারি নামঞ্জুর হৃব এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যে কাগজে সমস্যা তা ভূমি অফিসের আওতাধীন নয়। এক্ষেত্রে অনেক সময় সেবাপ্রত্যাশীগণ ভূমি অফিসের প্রতি ক্ষুদ্ধ হয়ে থাকেন। অথচ আবেদন ও কাগজপত্র যথাযথ হয়ে থাকলে ভূমি সেবা প্রদান শতভাগ ক্ষেত্রেই পাওয়া সম্ভব
# পাসপোর্ট অফিস ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর এর আওতায় কাজ করে থাকে। উপজেলা নির্বাচন অফিস নির্বাচন কমিশনের আওতায় কাজ করে। প্রত্যেক দপ্তর ই স্ব স্ব নিয়মকানুনের আওতায় চলে। শুধু মাত্র এই অফিস থেকে প্রদত্তবসেবা সংক্রান্ত কোন সমস্যা হলেই তারা বিষয়টি সমাধান করে থাকেন। ব্যক্তির আবেদন কীভাবে গ্রহণ হবে, কি কি কাগজ লাগবে তা সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহ দেখেন, এখানে সেবা প্রদান পর্যায়ের কোন কাজ প্রশাসন ক্যাডারের কোন কর্মকর্তা করেন না।
# আবার বরুন আপনি ভোটার আইডি করাতে গিয়েছেন বা সংশোধন করতে গিয়েছেন। এই দফতরের দায়িত্বে যিনি আছেন তিনি উপজেলা/সার্কেল/জেলা নির্বাচন অফিসার। কিন্তু আপনি তার বিরুদ্ধেও অভিযোগ টানছেন-
'প্রশাসনের লোকেরা কাম ফালাইয়া রাখে... আইডির কাম *** মিলেও হয় না
কাজের পত্তি নিয়ে প্রশ্ন এখানে তুলছি না। এখানে যারা কাজ করছেন তারাও আসলে প্রশাসন ক্যাডার সার্ভিসের কেউ নয়...
এবার আসি BRTA, নিরাপদ খানা, ভোক্তা অধিকার, পরিবেশ অধিদফতর, সাধারণভাবে এই অফিসগুলোর নিজেদের জনবল থাকে,
একজন সহকারী পরিচালক অফিসের দায়িত্বে থাকেন (বিভাগীয় পর্যায়ের অফিস ছাড়া কিংবা পোস্ট
যদি ম্যাজিস্ট্রেট এর থাকে সেটা ছাড়া)।
কিন্তু আমরা প্রায় ই এই অফিসগুলোকেও 'প্রশাসন' এর মনে করে অজান্তেই হয়ত ভুল করে থাকি
বিসিএস প্রশাসন বলতে যাদের বোঝায় মোটা দাগে তাদের কর্মস্থল, মাঠ প্রশাসনে- জেলা পর্যায়ে ডিসি অফিসে ডিসি, এভিসি, সিনিয়র সহকারী কমিশনার, সহকারী কমিশনার হিসেবে, উপজেলায় ইউএনও, এসিল্যান্ড বিভাগীয় পর্যায়ে কমিশনার অফিসে ম্যাজিস্ট্রেট। কখনও জেলা পরিষদ কিংবা পৌরসভার বিশেষ দায়িত্বেও প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তার কর্মরত থাকেন। আবার বিশেষ সংস্থার ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবেও (যেমন সিটি করপোরেশন/ রাজউক। ভোক্তা অধিকার/এয়ারপোর্ট/বন্দর ইত্যাদি) প্রশাসন এর কর্মকর্তাগণ নিয়োজিত থাকেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক আমাদের দিন