ঢাকা সোমবার, ১৩ই অক্টোবর ২০২৫, ২৯শে আশ্বিন ১৪৩২


নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়িতে মিয়ানমারে পণ্য সামগ্রী পাচার করাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ২ চোরাকারবারি


প্রকাশিত:
১২ অক্টোবর ২০২৫ ১৮:৪০

পার্বত্য জেলা বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের হাজির মাঠ নামক সীমান্ত এলাকায় মিয়ানমারে চোরাই পথে পণ্য সামগ্রী পাচার কে কেন্দ্র করে দুই চোরাকারবারী গ্রুপের মধ্যে লোহার রড়,লাঠিসোটা নিয়ে ভয়াবহ মারামারির ঘটনা ঘটেছে গত ১০ অক্টোবর সন্ধ্যা সাড়ে ৪ ঘটিকায়।এতে দুই পাচারকারী লেমুছড়ি ৫ নং ওয়ার্ডের মৃত সুলতান আহমদের পুত্র মোঃ আলম (৪৮) ও অলি আহমদের পুত্র ফরিদুল আলম (৪০) গুরুতর আহত হয়েছে।

একটি রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিবেদক কে জানান, গত ১১ অক্টোবর সন্ধ্যা আনু: সাড়ে ৪ ঘটিকায় নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবি অধিনস্হ লেম্বুছড়ি বিওপির দায়িত্বপূর্ণ উপজেলাধীন দোছড়ি ইউনিয়নের ০৭ নং ওয়ার্ডস্থ হাজিরমাঠ এলাকায় মায়ানমার কেন্দ্রিক চোরাচালান ও মায়ানমারে পণ্য সামগ্রী পাচার করাকে‌‌ কেন্দ্র করে বিরোধের জেরে স্হানীয় চোরাচালান কারবারির দুই পক্ষের মধ্যে লোহার রড ও লাঠিশোঠা নিয়ে মারামারি হয়। উক্ত ঘটনায় ২ (দুই) জন আহত হয়।

ঘটনার বিবরণে জানাযায়, োস্হানীয় হাজির মাঠ এলাকার মোঃ আলম মায়ানমারে পণ্য সামগ্রী পাচারকালে ফরিদুল আলমের ছেলে রাকিবুলকে বাধা প্রদান করলে‌ এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। হাতাহাতির সময় মোঃ আলম রাকিবুলের মোবাইল ফোন ভেঙ্গে ফেলে।ফলে মোবাইল ভাঙচুর এর জের ধরে পরবর্তীতে উভয় পক্ষ মারামারি/সংঘর্ষে লিপ্ত হলে উপরোল্লেখিত ২ জন আহত হয়। পণ্য সামগ্রী পাচার করাকে‌‌ কেন্দ্র করে বিরোধের জেরে স্হানীয় চোরাচালান কারবারির দুই পক্ষের মধ্যে লোহার রড ও লাঠিশোঠা নিয়ে মারামারি হয়। উক্ত ঘটনায় ২ (দুই) জন আহত হয়েছে।

ও-ই গোয়েন্দা সংস্থার জনৈক কর্মরত কর্মকর্তা এ প্রতিবেদক কে আরো জানান স্থানীয় জনগণ আহত চোরাকারবারীদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে।কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করেছেন।

ঘটনার বিবরণে জানাযায় যে, স্হানীয় হাজির মাঠ এলাকার মোঃ আলম মায়ানমারে পণ্য সামগ্রী পাচারকালে ফরিদুল আলমের ছেলে চোরাকারবারী রাকিবুলকে বাধা প্রদান করলে‌ এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। হাতাহাতির সময় মোঃ আলম রাকিবুলের মোবাইল ফোন ভেঙ্গে ফেলে।ফলে মোবাইল ভাঙচুর এর জের ধরে পরবর্তীতে উভয় পক্ষ মারামারি/সংঘর্ষে লিপ্ত হলে উভয় গ্রুপের ২ জন চোরাকারবারি গুরুতর  আহত হয়।