ঢাকা সোমবার, ২৪শে জুন ২০২৪, ১১ই আষাঢ় ১৪৩১


যুব মহিলা লীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতার মামলা


১৪ জুন ২০২৪ ১৪:১৪

আপডেট:
২৪ জুন ২০২৪ ১৯:৪৮

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি আসমা আক্তার কনার বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালতে বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন তিনি। এসময় আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে গোয়েন্দা সংস্থা ডিবিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। এদিন বাদীপক্ষে আইনজীবী হিসেবে অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম শুনানি করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১১ জুন ফেসবুক লাইভে এসে আসামি আসমা আক্তার রুনা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হুমায়ুন কবির তথা বাদীর সম্পর্কে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি বাদীকে অকথ্য ভাষায় পরিবার তুকে গালাগালি করেন। 

এছাড়া তাঁর নামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বিভিন্ন রকমের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মন্তব্য করে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন। এসব মন্তব্য তাঁকে সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে এবং রাজনৈতিক সংগঠন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভাব মূর্তি ক্ষুণ্ণ করে বলেও অভিযোগ করেন হুমায়ুন কবির। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি আসমা আক্তার কনার বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালতে বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন তিনি। এসময় আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে গোয়েন্দা সংস্থা ডিবিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। এদিন বাদীপক্ষে আইনজীবী হিসেবে অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম শুনানি করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১১ জুন ফেসবুক লাইভে এসে আসামি আসমা আক্তার রুনা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হুমায়ুন কবির তথা বাদীর সম্পর্কে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি বাদীকে অকথ্য ভাষায় পরিবার তুকে গালাগালি করেন। 

এছাড়া তাঁর নামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বিভিন্ন রকমের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মন্তব্য করে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন। এসব মন্তব্য তাঁকে সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে এবং রাজনৈতিক সংগঠন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভাব মূর্তি ক্ষুণ্ণ করে বলেও অভিযোগ করেন হুমায়ুন কবির।