শেরপুরের নকলায় শরিফ উদ্দীনের সংবাদ সম্মেলন

শেরপুর জেলার নকলা থানায় অবৈধ্য ভাবে জমি বেদখল করেছে বলে অভিযোগ করেন ভূক্তভোগী মো:শরিফ উদ্দিন আকন্দ। পিতা.মৃত ঈমান আলী গ্রাম. ইশিবপুর পোঃ ও থানা. নকলা।
নকলা থানাধীন তারাকান্দা বাজারে ৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার এক সংবাদ সম্মেলন করেন, সংবাদ সম্মেলনে শরিফ উদ্দিন বলেন, নকলা থানার বিমলদী তারাকান্দা মৌজার চার রাস্তা মোড়ে রেকর্ডিও আব্দুল মজিদের ছেলে হায়দার আলীর কাছ থেকে তারাকান্দা মৌজার ৮৫ নং দাগে ৯৩ শতক জমির কাতে ২৩ শতক জমি ক্রয় করে তাহাতে কয়েকটি হাফ বিল্ডিং ঘড় উঠিয়ে ভাড়া দেই।
কিছু দিন পর আমার কিডনি বিকল হলে তাহা প্রতিস্থাপনের জন্য ১৯ শতক জমি ঘড় সহ বিক্রি করি বাকি ৪ শতক জমিতে একটি হাফ বিল্ডিং রুম সহ ভাড়া দেওয়া থাকে। আমি আমার চিকিৎসার জন্য ইন্ডিয়াতে থাকা অবস্থায় ওই এলাকারই ছফির উদ্দিন, পিতা: মৃত : আফাজ উদ্দিন এক ভূয়া জমি দাতা বানিয়ে ৪ শতক জমি তার নামে রেজিষ্ট্রি করে নেয়। জাল রেজিষ্ট্রি করার পর আমার ভাড়াটিয়া জিল্লুর রহমান সহ ২ জন ভাড়াটিয়াকে মধ্য রাতে দোকান থেকে জোরপূর্বক বেরকরে দেয় ছফির মিয়ার দল এবং জোড়পূর্বক তারা আমার হাফ বিল্ডিং রুম দখলে নেয়। আমি আমার ঘড়ে প্রবেশ করতে চাইলে ছফির মিয়া আমাকে প্রাননাশের হুমকি দেয়। ছফির মিয়া তারাকান্দা বাজারের একজন আওয়ামী লীগ এর নেতা ও সন্ত্রাস বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী শরীফ উদ্দীন।