ঢাকা বৃহঃস্পতিবার, ২৮শে মার্চ ২০২৪, ১৫ই চৈত্র ১৪৩০


যে কারণে এডিসি নুরুল আমিন এত জনপ্রিয়!


১ নভেম্বর ২০১৮ ০৬:৩৭

আপডেট:
১ নভেম্বর ২০১৮ ০৬:৪৬

এডিসি নুরুল আমিন শ্রমিকদের মেসে

পুলিশ নাম শুনলেই নেতিবাচক ধারণা পোষণ করেন সাধারণ মানুষ। কারণ নানা অপরাধে জড়িত পুলিশের একশ্রেণির সদস্য। চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা, শ্লীলতাহানি, জমি ও ফ্ল্যাট দখল, গ্রেফতার বাণিজ্য, ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ গ্রহণসহ সব ধরনের অপরাধে তারা বিচরণ করছেন। কনস্টেবল থেকে শুরু করে উচ্চ পর্যায়ের
যেখানে ‘থানা-পুলিশ’ শব্দ যুগল হয়রানি অর্থে যেন বাগধারায় পরিণত হয়েছে। চারদিকে নানা কেলেঙ্কারি আর দুর্নাম যাদের নিত্যদিনের খবর। আর এদুর্নামকে সুনামে পরিণত করার জন্য রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) নুরুল আমিন।
নুরুল আমিন ওয়ারী বিভাগে যোগ দেওয়ার পর আছেন নানা আলোচনায়। অপরাধ নির্মূলে তিনি যেমন কঠিন,তেমনি অসহায়, নির্যাতিত, নিপীড়িত গরীব দুঃখী সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে তৎপর।তেমনি একজন সাংস্কৃতিমনা মানুষ।
অনাথ মানুষের পাশে, রাস্তার শ্রমিকদের খোজ খবর এমনকি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে শ্রমিকদের যথেষ্ট প্রশংসা অর্জন করেন তিনি। দিন মজুর মেসে গিয়ে তাদের সাথে আড্ডা ও খোজ খবর নেন এই জনপ্রিয় পুলিশ অফিসার ,পথ শিশুদের বিদ্যালয়কে সহযোগিতায়, নিরাপদ সড়কে কোমলমতী শিক্ষার্থীদের সাথে গান গেয়ে মন জয় করে নানা আলোচনার জন্ম দেন ওয়ারী বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) নুরুল আমিন ।এডিসি নুরুল আমিন শ্রমিকদের মেসে


এলাকার সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, সুখে-দু:খে সর্বস্তরের সাধারণ মানুষের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করে, জন সাধারনের মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন তরুন পুলিশ অফিসার নুরুল আমিন ।

তরুন পুলিশ অফিসার নুরুল আমিন ছাত্রজীবন থেকেই জয় বাংলা স্লোগান কণ্ঠে ধারণ করে জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে।তখন থেকেই তিনি রাজনৈতিক সকল কর্মকান্ডে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে থাকেন। রাজনীতি ও পড়াশোনা দুটিই চলতে থাকে সমান তালে।এমনকি তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি হিসাবে দাযিত্ব পালন করে স্বনাম অর্জন করেন।
এ সম্পর্কে অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) নুরুল আমিন বলেন, মানুষের স্নেহ ভালোবাসায় আমি একটু একটু করে বড় হয়েছি,এই ভালবাসা আমাকে নিঃশ্বাস যোগিয়েছে,আকাশ দেখিয়েছে স্বপ্ন,সাধারণ মানুষগুলোর সরলতা আমার বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা, মাটি ও মানুষের তরে জীবন উৎসর্গ করার মাধ্যমেই জীবন পরিপূর্ণতা পাবে বলে আমি মনে করি।, মানুষকে ভালোবেসে জনকল্যােণ নিজেকে সম্পূর্ণ ভাবে উজাড় করে দেয়াই একজন আদর্শ পুলিশ অফিসারের কাজ ।